সেমিনার হল / মিলনায়তন ব্যবহারের জন্য আবেদন
সেবা সংশ্লিষ্ট তথ্য
সেবা প্রদানের পদ্ধতি
শর্তাবলী আবেদনকারীদের নিম্নবর্ণিত বিষয়সমূহ মেনে চলতে হবে : ক. প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের সেমিনার হল ও মিলনায়তন ব্যবহার কার্যক্রম শুরুর পূর্বেই যে কোন একজন প্রতিনিধি/ আবেদনকারী অনুমোদন পত্র ও ই-চালান সংশ্লিষ্ট আঞ্চলিক পরিচালক দপ্তর / স্থাপনার কাস্টোডিয়ানের দপ্তরে জমা করবেন। খ.শুধুমাত্র অনুমোদিত এলাকায় ভ্রমণ করবে পারবেন। তাদের জন্য অনুমোদিত নয় এমন স্থানে যেতে পারবেন না। গ. ভাড়াগ্রহণকারীকে সূর্যাস্তের পূর্বে ভাড়া গ্রহণকৃত স্থাপনা ত্যাগ করতে হবে। ঘ.ভাড়াগ্রহণকারী সহনীয় মাত্রায় এবং অন্যদের বিরক্ত না করে শব্দযন্ত্র ব্যবহার করতে পারবেন; তবে কোন দর্শনার্থী বা পর্যটক বা কর্মকর্তা যদি শব্দ নিয়ন্ত্রন করতে বলেন তবে ভাড়া গ্রহণকারী শব্দ নিয়ন্ত্রণ করতে বাধ্য থাকবেন। ঙ. অনুষ্ঠানে আনীত মালামাল নিজ দায়িত্বে সেমিনার হল বা অডিটরিয়াম হতে সরিয়ে নিতে হবে এবং সরিয়ে নেয়ার পূর্বে নিরাপত্তা প্রধানের প্রত্যয়ন ও অনুমোদন প্রয়োজন হবে। চ. কোন অনুষ্ঠানে যদি বিদেশী নাগরিক অংশগ্রহণ করেন সেক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি গ্রহণ করতে হবে। ভাড়াগ্রহণকারীদের বর্জনীয় বিষয়াদি : ক. ভাড়াগ্রহণকারীদের কোন গাড়ী স্থাপনার মূল অংশে প্রবেশ করানো যাবে না। খ. প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের সেমিনার হল ও মিলনায়তন ব্যবহারকালে পুরাকীর্তি তথা সরকারী কোন সম্পদের ক্ষতিসাধন করা যাবে না। গ. প্রত্নস্থলে সামাজিক, ধর্মীয়, রাষ্ট্রীয় আইন ও রীতিনীতির পরিপন্থী কোন কাজ করা যাবে না। ঘ. প্রত্নস্থলে কোন শ্লোগান, চিৎকার, হৈহুল্লা ইত্যাদি করা যাবে না। ঙ. স্থাপনা পরিদর্শনে আগত অন্য দর্শকদের বিঘ্ন সৃষ্টি করা যাবে না। চ. প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের সেমিনার হল ও মিলনায়তন ব্যবহারের জন্য কোন সামিয়ানা, প্যান্ডেল বা স্থাপনা তৈরী করা যাবে না। ছ. প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের সেমিনার হল ও মিলনায়তন ব্যবহারের প্রয়োজনে প্রত্নস্থলের অভ্যমত্মরে কোন প্রকার মঞ্চ তৈরী বা ঐতিহাসিক পরিবেশ বিকৃতকরণ বা ভাবগাম্ভীর্য ক্ষুন্ন করা যাবে না। জ. কোন প্রকার খাবার রান্না করা বা খাওয়া যাবে না। তবে, সংশ্লিষ্ট সেমিনার হল ও মিলনায়তনের সাথে পৃথক কোন ডাইনিং হল থাকলে তা ভাড়ার বিনিময়ে (প্যাকেট খাবার) ব্যবহার করা যাবে। ঝ. পুরাকীর্তির গায়ে পেরেক ব্যবহার করে আলোকসজ্জা করা যাবে না। ঞ. সেমিনার হল ও অডিটরিয়াম বা সংশ্লিষ্ট এলাকায় ধুমপান, প্রদীপ (যে উদ্দেশ্যেই হোক না কেন) প্রজ্জ্বলন, মোমবাতি জ্বালানো বা আগুনের ব্যবহার করা যাবে না। ট. প্রত্নস্থলে কোন প্রকার গর্ত করা যাবে না বা বাগান নষ্ট করা যাবে না। ঠ. পুরাকীর্তি বা প্রত্নস্থলে কোন প্রকার সভা, সমাবেশ এবং রাজনৈতিক বক্তব্য প্রদানমূলক কোন অনুষ্ঠান করা যাবে না। ড. প্রত্নস্থলে কোন প্রকার ধুমপান করা যাবে না বা কোন ধরণের মাদকদ্রব্য গ্রহণ বা বহন করা যাবে না। ঢ. প্রত্নস্থলে ফুটবল, ভলিবল, ক্রিকেট ইত্যাদি খেলা পরিচালনা করা যাবে না। ণ. সেমিনার হল স্টেজ, দেয়াল কিংবা সংশ্লিষ্ট স্থান বা আসবাবপত্রে পেরেক, কাঁটা বা আঠা ব্যবহার করা যাবে না। ত. কোন টিকেট বিক্রয় করা যাবে না এবং এই উদ্দেশ্যে কোন বিজ্ঞাপনও প্রচার করা যাবে না। থ. নিরাপত্তার কারণে সেমিনার হলে অথবা অডিটরিয়াম- এ বিদ্যমান ব্যবস্থার অতিরিক্ত আলোক সংযোগের ব্যবস্থা করা যাবে না। দ. পোস্টার, ব্যানার বা অনুরূপ প্রচারসামগ্রী কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নির্ধারিত স্থান ব্যতীত অন্য কোথাও লাগানো যাবে না। ধ. কোন ব্যক্তি, সংস্থা, সংগঠন বা প্রতিষ্ঠানের নামে বরাদ্দকৃত মিলনায়তন অন্য কোন ব্যক্তি, সংস্থা, সংগঠন বা প্রতিষ্ঠান ব্যবহার করতে পারবে না।
সেবার মূল্য এবং পরিশোধ পদ্ধতি
১ - আসন সংখ্যা অনুর্ধ্ব ১৫০ হলে প্রতিশিফট ৪০০০/= (প্রথম শিফট ১০ঃ০০ ঘটিকা থেকে দুপুর ১ঃ০০ ঘটিকা, দ্বিতীয় শিফট দুপুর ২ঃ০০ ঘটিকা থেকে বিকাল ৫ঃ০০ ঘটিকা পর্যন্ত) - জামানত ৮০০০/= (ফেরতযোগ্য) ২ - আসন সংখ্যা ১৫১ ও তদুর্ধ্ব হলে প্রতিশিফট ৬০০০/= (প্রথম শিফট ১০ঃ০০ ঘটিকা থেকে দুপুর ১ঃ০০ ঘটিকা, দ্বিতীয় শিফট দুপুর ২ঃ০০ ঘটিকা থেকে বিকাল ৫ঃ০০ ঘটিকা পর্যন্ত) - জামানত ১২০০০/= (ফেরতযোগ্য) জামানতের অর্থ সেমিনার হল/ মিলনায়তন সংশ্লিষ্ট অফিসের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নিকট জমা রশিদ সংগ্রহ পূর্বক প্রদান করতে হবে।
সেবা প্রদানের সময়সীমা
৫ কার্যদিবস
আবেদন ফরম পূরণের নিয়মাবলী
  • ১। আবেদন ফরমের লাল তারকা চিহ্নিত ঘরগুলো অবশ্যই পূরণ করুন। অন্যান্য ঘরগুলো পূরণ ঐচ্ছিক
  • ২। আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পূর্বে প্রয়োজন হলে সংরক্ষণ করা যায় এবং পরবর্তীতে সেবা ব্যবস্থাপনা অপশন হতে ড্রাফট আবেদন পুনরায় শুরু করা যাবে।
  • ৩। আবেদন দাখিলের পর প্রতিটি আবেদনের জন্য একটা স্বতন্ত্র ট্রাকিং নম্বর প্রদান করা হবে যেটা ব্যবহার করে সেবা ব্যবস্থাপনা অপশন হতে আবেদনের অগ্রগতি জানা যাবে।
myGov - মাইগভ is an online one-stop platform for the citizens to access all the government G2C, G2B and G2G services. Bangladesh citizens can easily apply for services via multiple access points.